- ১৯২৪ সালে প্রতিষ্ঠিত, ব্র্যান্ডটি তার শতবর্ষ বছরে প্রবেশ করলো। যার মধ্যে রয়েছে রিব্র্যান্ডিং, রিটেল সেক্টরে প্রবেশ করা এবং এর বিশ্বব্যাপী উপস্থিতি বাড়ানো ।
আনন্দদিন প্রতিবেদক : হালদার গ্রুপ, একটি সামনের সারির চাল এবং তেল শোধনাকারী কোম্পানি, যেটা ভারতে ১৯২৪ সালে তাদের প্রতিষ্ঠার পর থেকে সাফল্যের শতবর্ষকে তুলে ধরেছে। কয়েক দশক ধরে হালদার গ্রুপ একটি গ্লোবাল পাওয়ার হাউস হিসাবে উঠে এসেছে, যা উল্লেখযোগ্যভাবে ভারতে এবং এর বিদেশে চাল শিল্পতে নিজেদের তুলে ধরেছে . দেশের অগ্রগতিতে ব্যাপক অবদান রেখেছে। আজকের উপভোক্তাদের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে কোম্পানি তাদের পথ প্রসারিত করার এবং রিটেল ল্যান্ডস্কেপে পা রাখার পরিকল্পনা করেছে।
মনুষত্ব এবং একটি স্বাস্থ্যকর, সুপুষ্টি কমিউনিটি তৈরি করার দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে কোম্পানি তাদের প্রোডাক্টগুলির মাধ্যমে সবচেয়ে সেরা জিনিস দেওয়ার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। পশ্চিমবঙ্গের বীরভূমের বি সি হালদার রাইস মিল, একটি একক কারখানা থেকে উঠে আসা. হালদার গ্রুপ দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক বাজারে তাদের প্রতিষ্ঠিত করেছে। কোম্পানিটি গত বছরে থাকা দেশগুলির সাথে, সফলভাবে চারটি নতুন দেশ যেমন ঘানা, বেনিন, ক্যামেরুন, এবং টোগো তে বিস্তৃত হয়েছে তার সাথে এর গ্লোবাল ফুটপ্রিন্টে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি ঘটিয়েছে। গ্লোবাল মান বজায় রেখে এবং সামাজিক দায়বদ্ধতা ও মূল্যের উপর জোর দিয়ে, হালদার গ্রুপ পূর্ব ভারত থেকে মতি, ভোজ এবং ডিভা ব্র্যান্ডের সাথে পারবয়েল্ড চালের অন্যতম প্রথম সারির রপ্তানিকারক হয়ে উঠে এসেছে। তারা ওডানা এবং ওমানা ব্র্যান্ডের সাথে প্রিমিয়াম ভোজ্য তেলের, এবং তাদের বাজার ভারতের সমগ্র পূর্বাঞ্চলে প্রসারিত হয়েছে।
হালদার গ্রুপের গুণমান এবং শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য একটি অটল প্রতিশ্রুতি রয়েছে, যা শিল্পে তাদের অব্যাহত সাফল্যকে নিশ্চিত করে। শ্রী কেশব কুমার হালদার, ম্যানেজিং ডিরেক্টর এবং সিইও বলেছেন, “হালদার গ্রুপের এই বছরটি আমাদের সবার জন্য ব্যতিক্রমী। এটি কৃতিত্বের একটি শতাব্দী এবং পরবর্তী ১০০ বছরের জন্য একটি সাহসী দৃষ্টিকে চিহ্নিত করা ৷ যেহেতু আমরা এই মাইলফলককে উদযাপন করছি, তাই এই যাত্রা জুড়ে আপনাদের বিশ্বাস এবং সমর্থনের জন্য আমাদের সমস্ত মূল্যবান স্টেকহোল্ডারদের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে চাই। আপনাদের অনুপ্রেরণা কোম্পানিকে আকার দিয়েছ, আমাদের প্রোডাক্টে আমরা বেস্ট কোয়ালিটি দেওয়ার জন্য আমাদের পরিশ্রমকে আরো শক্তিশালী করেছে । গুণগত মান এবং শৃঙ্খলার প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতি দিয়ে, আমরা ভারতের বৃদ্ধির গল্পে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার আশা রাখি । তার সাথে আগামী প্রজন্মের ভালো করা এবং এগিয়ে চলার দিকে লক্ষ্য রাখি ।”
কোম্পানী তাদের শততম বছরে প্রবেশ করার সাথে সাথে তাদের লক্ষ্য হল একটি গতিশীল এফএমসিজি ব্র্যান্ড হিসেবে আবির্ভূত হওয়া যা বিশ্বব্যাপী রন্ধনসম্পর্কিত অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি এবং স্বাস্থ্যকর জীবনধারার প্রচারে নিবেদিত। তাদের কৌশলগত লক্ষ্যের মধ্যে রয়েছে আরও বিশ্বব্যাপী সম্প্রসারণ এবং চাল ও তেল সেক্টরে অব্যাহত বৃদ্ধি। হালদার গ্রুপের শতবর্ষ পূর্ণ করা শুধুমাত্র একটি জেনারেশনকে নির্দেশ করাই নয় তার সাথে চিন্তা অগ্রগতি এবং আগামী দিনে নিজেদের সর্বশ্রেষ্ঠ জিনিস সমাজকে তুলে দেওয়া কে বোঝায়।